রংপুর ও লালমনিরহাট এ দুই জেলার মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি দ্বিতীয় তিস্তা সড়ক সেতুর কাজ শেষ হয়েছে।

সেতু উদ্বোধন হলে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম ও আদিতমারী উপজেলার কয়েক লাখ মানুষ অপেক্ষাকৃত অল্প সময়ে রংপুর তথা দেশের যে কোনো জেলায় যাতায়াত করতে পারবেন। যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে এ অঞ্চলের মানুষের ব্যবসা-বাণিজ্য ও কৃষিতেও আসবে ইতিবাচক পরিবর্তন।  ঠিকাদার কর্তৃপক্ষ সেতু দিয়ে চলাচলের জন্য খুলে দিয়েছে দুই পাশের গেট। ফলে বিভিন্ন যানবাহনসহ মানুষ চলাচল করছে। সেতু খুলে দেওয়ায় মানুষের মাঝে ব্যাপক সমালোচনার ঝড় উঠলে লালমনিরহাট জেলার এলজিইডি থেকে রংপুর জেলা পুলিশ সুপারকে অজ্ঞাত ব্যক্তি কর্তৃক সেতুর গেট খুলে দেওয়ার জন্য ১৬ এপ্রিল চিঠি দেয়। চিঠি দেওয়ার পর সেতু দিয়ে চলাচল অব্যাহত আছে।

মঙ্গলবার সরেজমিন দেখা যায়, সেতু দিয়ে বিভিন্ন যানবাহন ও মানুষজন চলাচল করছে।  এ প্রসঙ্গে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের জিএমের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমরা ঢাকায় চলে আসায় কে বা কারা গেট খুলে দিয়েছে, সেটা আমাদের জানা নেই।

আপনার অভিমত